স্বপ্ন, অনেক সময় স্বপ্ন খারাপ বিষয়গুলো ইঙ্গিত করে আবার অনেক সময় স্বপ্ন ভালো কোন বিষয়ের ইঙ্গিত বহন করে। আজকে আমরা জেনে নিব স্বপ্নে কি কি দেখলে কি কি ঘটনা ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। স্বপ্ন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার কোন শেষ নেই তাই আজকে আমরা আলোচনা করব স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে।স্বপ্নতত্ত্ব গবেষণা করে একজন গবেষক একেক রকমের তথ্য দিয়ে থাকেন ইসলামিক হাদিস অনুযায়ী আজকে আমরা আলোচনা করব স্বপ্ন তত্ত্ব ও স্বপ্নের ব্যাখ্যা নিয়ে।
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটং কিভাবে করবেন জেনে নিন
জাভাস্ক্রিপ্ট কেনো শিখবেন এবং কিভাবে শিখবেন
মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিকগুলো জেনে নিন
স্বপ্নে ঘোড়া দেখার ব্যাখ্যা
কোনো গর্ভবতী নারী স্বপ্নে ঘোড়া দেখলে সে এমন সন্তান জন্ম দিবে, যে ঘোড়া আরোহণে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিবে। কোনো কোনো সময় ঘোড়া ঘরা ব্যবসা-বাণিজ্যও উদ্দেশ্য হয়। কেউ স্বপ্নে নিজের হাতে ঘোড়া মারা গিয়েছে দেখলে বুঝবে, তার ছেলে মারা যাবে অথবা ব্যবসা-বাণিজ্যে লোকসান হবে বা ব্যবসায়ী পার্টনার তাকে ছেড়ে চলে যাবে। কেউ চিত্রর ঘোড়া স্বপ্নে দেখলে এর ব্যাখ্যা হবে, সে খ্যাতিমান নেতা হবে।
কেউ স্বপ্নে হলুদ রঙের ঘোড়া অথবা নিজেকে ঘোড়ায় আরোহী দেখলে ব্যাখ্যা হবে, সে অসুস্থ হবে। কড়া লাল ঘোড়া স্বপ্নে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা চিন্তিত হবে। কেউ বলেছেন, এটা ফিতনা-ফ্যাসাদের লক্ষণ। আল্লামা ইবনে সিরিন বলেন, আমি দেখা লেখক হওয়ার ইঙ্গিত। সাদা-লাল রঙের ঘোড়া দেখা শক্তি বা ক্রীড়া- লাল ঘোড়া পছন্দ করি না। কারণ, এটা রক্ত সদৃশ। সাদা-কালো ঘোড়া কৌতুক, আবার কখনো যুদ্ধ-বিগ্রহ বা মারপিটের লক্ষণ। স্বপ্নে কেউ ঘোড়া দৌড়িয়ে ঘোড়া ঘর্মাক্ত হয়ে গেলে এটা কামনাবাসনা বা ধন-সম্পদ ধ্বংসের ইঙ্গিত। ঘোড়ার ঘাম দেখার ব্যাখ্যাও তাই। স্বপ্নে ঘোড়াকে লাথি মারতে দেখা প্রবৃত্তির তাড়নায় লিপ্ত হওয়ার লক্ষণ। কেননা মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন :তোমরা পলায়ন করো না; ফিরে এসো আপন ভোগ-সম্ভারের নিকট।
কেউ স্বপ্নে ঘোড়া হতে অবতরণ করল তাতে আর আরোহণ না করার নিয়তে। এ স্বপ্নদ্রষ্টা কোনো প্রশাসক হলে সে নিজের প্রশাসনিক পদ থেকে
অপসৃত হবে। স্বপ্নে ঘোড়ার লেজ লম্বা, অধিক পশমযুক্ত এবং মোটাতাজা দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টার অনেক সন্তানসন্ততি বা ধন-সম্পদ হবে। কোনো বাদশার এরূপ স্বপ্ন দেখা তার সৈন্য বৃদ্ধির ইঙ্গিত। স্বপ্নে কেউ ঘোড়ার লেজ কাটা দেখলে তার কোনো সন্তান হবে না; হলেও সে বাঁচবে না। কোনো বাদশা এ স্বপ্ন দেখলে এটা সৈন্য তার সঙ্গে বিদ্রোহ করার ইঙ্গিত। উত্তম ঘোড়ার আরোহণ করতে দেখা সম্মান-মর্যাদার পরিচয়। কেননা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘ঘোড়ার ললাটে রয়েছে কল্যাণ’ ।স্বপ্নে ঘোড়ায় আরোহণ করা ভ্রমণের লক্ষণ। স্বপ্নে ঘোড়ার বাচ্চা দেখা
একটি সুন্দর শিশু জন্মগ্রহণের ইঙ্গিত।
এসইও কি এবং কিভাবে করবেন
ট্রেডিং কি এবং কিভাবে কাজ করে জেনে নিন
তালাকের সঠিক মাসাআলা জেনে নিন
স্বপ্নে শক্তিশালী ঘোড়া দেখা দীর্ঘ জীবন লাভের প্রমাণ। স্বপ্নে তুর্কি ঘোড়ায় আরোহণ করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা মধ্যম মানের জীবন যাপন করবে। সে একদম দীনহীন কিংবা ধনবানও হবে না। কেউ ঘোটকিতে আরোহণ করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা বিবাহ করবে। ইবনে মুকরি বলেন, স্বপ্নে সাদা-কালো রঙের ঘোড়ায় আরোহণ করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা সম্মান ও অদৃশ্য সাহায্য পাবে। কারণ, এটা ফিরিশতাদের ঘোড়ার রং। স্বপ্নে লাল-সাদা রঙের ঘোড়ায় আরোহণ করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা মদ্যপান করবে। কেননা এটা মদের একটি নাম। স্বপ্নে কারো ঘোড়ায় ঘোড়াকে টানছে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা কোনো ভদ্রলোকের সেবা করবে।আরোহণ করতে দেখা স্বপ্নদ্রষ্টার উন্নতি ও সম্মানের লক্ষণ।
সমুদ্র স্বপ্নে দেখার ব্যাখ্যা
স্বপ্নে সমুদ্র দেখা রাজত্ব করা, বন্দিত্ব ইত্যাদি বুঝায়। কেননা সেখানে কেউ ফেঁসে গেলে সে আর তা থেকে বের হতে পারে না। কখনো কখনো এর ব্যাখ্যা হয় জ্ঞান-প্রজ্ঞা ও সম্মান-মহত্ব। কেননা অনেক সময় স্বপ্নে সমুদ্র তীরে বসে বা শুয়ে থাকতে দেখা কখনো রাজত্ব করা আর কখনো বিপদে পতিত হওয়ারও ইঙ্গিত করে। কেননা পানি নিরাপদ নয়। মানুষ পানিতে ডুবে সাধারণত মারা যায়। সমুদ্র থেকে পানি পান করেছে। স্বপ্নে দেখা বাদশার তরফ থেকে স্বপ্নদ্রষ্টা সম্পদ লাভের ইঙ্গিত। সমুদ্রের সমস্ত পানি পান করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা বাদশার পুরো ধনাগারের মালিক হবে। স্বপ্নে দূর থেকে সমুদ্র দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টার কোনো কাজ ব্যর্থ ও উল্টো হয়ে যাবে। স্বপ্নে কেউ নিজ বন্ধুর সাথে সমুদ্রের পানি পান করলে স্বপ্নদ্রষ্টা বন্ধু থেকে আলাদা হয়ে যাবে।
স্বপ্নে কেউ মুক্তা
আহরণের জন্য সমুদ্রে ডুব দিতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা জ্ঞান-প্রজ্ঞায় গভীরতা অর্জন কিংবা ক্ষতির সম্মুখীন হবে। স্বপ্নে সাঁতার কেটে সমুদ্র পাড়ি দিতে দেখা স্বপ্নদ্রষ্টার বিপদাপদ ও চিন্তা থেকে মুক্তি লাভের আলামত। সমুদ্রে শীতকালে সাঁতার কাটতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা শাসকরে পক্ষ থেকে কোনো বিপদে পতিত হবে, সে বন্দি হবে, তার কোনো রোগ-ব্যাধী হবে কিংবা তার শরীরের কোথাও ব্যথা দেখা দিবে। স্বপ্নে সমুদ্রের পানি শহরের অলি-গলিতে ঢুকে পড়েছে দেখলে বুঝবে, ওই এলাকার জনগণের উপর শাসক জুলুম-অবিচার করবে কিংবা সেখানে মারাত্মক দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে।
স্বপ্নে চিতা দেখার ব্যাখ্যা
স্বপ্নে চিতা দেখার অর্থ হল, শত্রুতা-মিত্রতা কোনোটাই প্রকাশ করতে অক্ষম দুশমন। স্বপ্নে চিতার সাথে ঝগড়া করতে দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা কোনো ব্যক্তির সাথে বিবাদ করবে। ইবনে মুকরি বলেন, স্বপ্নে চিতা দেখার ব্যাখ্যা হল, সম্মান-মর্যাদা। বাকি সকল ব্যাখ্যা অন্যান্য হিংস্র প্রাণীর মতোই।
বানর স্বপ্নে দেখার ব্যাখ্যা
স্বপ্নে বানর দেখার ব্যাখ্যা হল, সর্বদোষে দুষ্ট ব্যক্তিকে দেখা। স্বপ্নে কেউ বানরের সাথে মারামারি করছে আর বানর তার উপর বিজয়ী হয়েছে দেখলে বুঝবে, এ লোকটি কঠিন রোগে আক্রান্ত হবে; আবার সুস্থতা লাভ করবে। স্বপ্নে বানর দেখার ব্যাখ্যা কখনো কখনো রোগ-ব্যাধিও হয়। কেউ স্বপ্নে বানরের গোশত খেতে দেখলে বুঝবে, সে কোনো দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হবে। কোনো চিকিৎসাই তার কাজে আসবে না। খ্রিষ্টান জাতি বলে : স্বপ্নে কেউ বানরের গোশত খেলে সে জীবনে নিত্য নতুন জিনিস পরিধান করবে। স্বপ্নে কাউকে বানর দাঁতে কামড়ালে কারো সাথে এ স্বপ্নদ্রষ্টার ঝগড়া-বিবাদ হবে।
ঘুঘু স্বপ্নে দেখার ব্যাখ্যা
স্বপ্নে ঘুঘু পাখি দেখা দীনদার স্ত্রী পাওয়ার লক্ষণ। ভ্রমণেচ্ছুক কোনো ব্যক্তি স্বপ্নে ঘুঘু পাখি দেখলে সে অবশ্যই ভ্রমণে যাবে। চিন্তিত ব্যক্তি ঘুঘু স্বপ্নে দেখলে আল্লাহ তায়ালা তার চিন্তা বিদূরিত করবেন বা তার কোনো উদ্ভুত প্রয়োজন পূর্ণ করবেন। বসন্তকালে ঘুঘু দেখলে স্বপ্নদ্রষ্টা পুরনো ইচ্ছে পূরণ হবে। গর্ভবতী রমণী স্বপ্নে ঘুঘু দেখা তার পুত্র সন্তান হওয়ার ইঙ্গিত।
রাজহাঁস স্বপ্নে দেখার ব্যাখ্যা
রাজহাঁস স্বপ্নে দেখার ব্যাখ্যা হয় দীন-হীন অভাবী লোক। স্বপ্নে কেউ অনেক রাজহাঁসের মালিক হলে কিংবা কেউ তাকে অনেক রাজহাঁস উপহার দিলে বুঝবে, সে ধন-সম্পদ লাভ করবে। স্বপ্নে কেউ রাজহাঁস ধরলে, সে কোনো চরিত্রহীন গোত্রের জামাতা হবে।
স্বপ্নে কুকুর দেখার ব্যখ্যা
স্বপ্নে কুকুর দেখা ‘দাস বা পাপাচারে বেপরোয়া ব্যক্তি’ বুঝায়। স্বপ্নে কুকুর কামড়িয়েছে বা আঁচড় মেরেছে দেখা শত্রুর দ্বারা ভোগান্তিতে পড়ার ইঙ্গিত। স্বপ্নে শিকারি কুকুর দেখা জীবিকা লাভের আলামত। স্বপ্নে কুকুরি দেখা ‘শত্রুপক্ষের দুশ্চরিত্রা নারী’ বুঝায়। স্বপ্নে কুকুর ছানা দেখা ‘কোথাও কুড়িয়ে পাওয়া ছিন্নমূল শিশু’ বুঝায়।
স্বপ্নে বাজ দেখার তাবির
ইবনুল মুকরী বলেন : স্বপ্নে বাজপাখি দেখা ইজ্জত, রাজত্ব, শত্রুদের বিরুদ্ধে সাহায্য লাভ, ইচ্ছা পূরণ; সম্মান, স্ত্রী-সন্তান, গোলাম-বাঁদী, উত্তম সম্পদ ও সুস্বাস্থ্য লাভ, দুশ্চিন্তা হতে মুক্তি, চোখের সুস্থতা, অধিক সফর, এবং সফর দ্বারা অধিক মুনাফা অর্জন করার ইঙ্গিত। কখনো কখনো এর ব্যাখা মৃত্যুও হতে পারে। কেননা বাজপাখি বিভিন্ন প্রাণী শিকার করে। কখনো কখনো এর ব্যাখা হয় কয়েদ বন্দি অবস্থায় কঠিন দুঃখ-কষ্ট ভোগ ।
যে ব্যক্তি স্বপ্নে কোনো শিকারি জন্তুকে আক্রমণ মুক্ত দেখে, তবে নিশ্চিত সে ধন-সম্পদের অধিকারী হবে। এমনিভাবে সমস্ত শিকারি প্রাণী——যেমন: কুকুর, চিতা বাঘ ও বাজ ইত্যাদির ব্যাখ্যা দেওয়া হয় ‘বীর পুত্র’। সুতরাং যদি কোনো ব্যক্তির পিছনে বাজ হাঁটছে দেখা যায়, তবে কোনো বাহাদুর ব্যক্তি তার উপর সদয় হবে। যার স্ত্রী গর্ভবতী, এমন কোনো ব্যক্তি বাজকে নিজের পিছনে চলতে দেখলে তার একটি ‘বীর পুত্র’ জন্ম নিবে। আর শান্ত প্রকৃতির যে-কোনো প্রাণী স্বপ্নে দেখা যিকিরকারী ছেলে লাভের আলামত।
স্বপ্নের ব্যাখ্যা সংক্রান্ত একটি তত্ত্ব
ইবনে আব্দুল বার রহ. ‘বাহ্জাতুল মাজালিস অ-উনসুল মাজালিস’ গ্রন্থে। লিখেছেন : ইমাম জাফর ছাদিক রহ.-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, স্বপ্নের ব্যাখ্যা বৎসর। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার স্বপ্নে ততদিন পর্যন্ত বিলম্বিত হতে পারে? ইমাম সাহেব জবাব দিলেন, পঞ্চাশ দেখেছিলেন ‘একটি চিত্রা কুকুর তার রক্ত পান করছে’। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বললেন, আমার দৌহিত্র ইমাম হুসাইন রাযি.-কে এক ব্যক্তি শহিদ করবে। সুতরাং পঞ্চাশ বছর পর শিমার বিন জাওশান দ্বারা এ স্বপ্ন পূর্ণ হয়। এ শিমারের দেহে ছিল কুষ্ঠের দাগ। সুতরাং স্বপ্নে দেখা ‘চিত্রা কুকুর’-এর অর্থ ছিল এটাই।
রাসুলুল্লাহ সা.-এর স্বপ্ন
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার স্বপ্নে দেখলেন, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন। সেখানে একটি আঙ্গুরগুচ্ছ ঝুলছে। সেটি তার খুব পছন্দ হল। জিজ্ঞাসা করলেন, এটি কার জন্য? বলা হল, আবু জাহলের জন্য। এতে তিনি কষ্ট বোধ করলেন। বললেন, এ জান্নাতের সঙ্গে আবু জাহলের কি সম্পর্ক? সে তো নিঃসন্দেহে জান্নাতে যাবে না। কেননা জান্নাত একমাত্র মুমিন লোকের জন্য। আবু জাহলের ছেলে ইকরমা মক্কা বিজয়ের পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খেদমতে এসে ইসলাম গ্রহণ করলেন।
এতে রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিরাট খুশি হলেন। তখন এ স্বপ্নের কথা তার স্মরণ হয়ে গেল। বস্তুত তার এ স্বপ্নের ব্যাখ্যা হল ওই গুচ্ছটি আবু জাহলের পুত্র ইকরামা রাযি.।বিস্ময়কর এক স্বপ্ন হযরত ওমর রাযি.-এর একজন দাস ছিল। সে ছিল সিরীয় লোক।একদিন সে এসে বলল, আমি রাতে স্বপ্নে দেখেছি চন্দ্র-সূর্যের মধ্যে যুদ্ধ একথা শুনে হযরত ওমর রাযি. বললেন, তুমি আল্লাহ পাকের ঘূর্ণায়মান।রাখি, জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি ছিলে কোন্ পক্ষে? সে বলল, চন্দ্রের পক্ষে।নিদর্শনাবলি প্রত্যক্ষ করেছ। যাও! আমি দাস রাখব না। অবশেষে লোকটিকে বরখাস্ত করলেন। লোকটি সিফফীনের যুদ্ধে হযরত মুয়াবিয়া তিনি রাযি.-এর পক্ষে প্রাণ হারায়।