জরুরী-দরুদ শরীফসমূহ জেনে নিই
জবাব নবী করীম (সঃ) তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবাগণের প্রতি আল্লাহ পাকের রহমত নাযিল হওয়ার জন্য প্রার্থনা করার নাম দরূদ। যেখানে (সঃ) আছে সেখানে “ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লিম” অবশ্যই পাঠ করবে। দরূদ শরীফ এবাদতের একটি অঙ্গ। দরূদ শরীফ সহকারে কোন এবাদত না করলে উহা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। যারা হামেশা দরূদ পাঠ করে তারা সুপারিশের আগেই বেহেস্তে চলে যাবে বলে উল্লেখ আছে।
বেশী বেশী দরূদ শরীফ পাঠে গোনাহ এমনভাবে মিটে যায় যেমন-আগুনে পানি দিলে আগুন নিভে যায় ও সকল প্রকার প্রয়োজন মিটে যায় ও শাফায়াত লাভ হয়, দোযখের আগুন হারাম হয় ও বেহেস্তের অধিকারী হয়। যে ব্যক্তি একবার দুরূদ পাঠ করবে তার আমল নামায় দশটি নেকী লেখা হয়, দশটি রহমত নাজেল হয়, দশটি গুনাহ মাফ হয় ও দশটি মর্যাদা দান করা হয়।
যে ব্যক্তি দৈনিক একশত বার দরূদ পাঠ করবে তার একশতটি প্রয়োজন মিটে যাবে তার মধ্যে ৩০টি দুনিয়ায় ও বাকীগুলো আখরাতে। জনাব হুজুর পাক (সঃ) বলেছেন, “জুমুআর দিন দরূদ পাঠ করলে তৎক্ষণাৎ আমার নিকট পৌঁছে দেওয়া হয় ও যে ব্যক্তি জুমআর দিন একশত বার দরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার আশি বৎসরের গোনাহ মাফ হবে এবং ঐ দিন কমপক্ষে এক হাজার বার দরূদ পাঠ করলে বেহেস্তে তার স্থান না দেখে সে মরবে না।
” জুমআর রাতে দরূদ শরীফ পাঠান্তে দু’রাকাত নফল নামাজ, প্রত্যেক রাকাতে “আলহামদুর” পরে আয়াতুল কুরছি” একবার ও সূরা “এখলাছ” পনর বার নামাজ শেষ করে জনাব নবী করিম (সঃ)-এর জিয়ারত লাভের জন্য বিনয়ের সাথে মোনাজাত করে পাক বিছানায় শুয়ে থাকলে নিশ্চয়ই তাঁকে স্বপ্নে দেখবে। তিনি বলেছেন যে ব্যক্তি আমাকে স্বপ্নে দেখতে পাবে তার উপর দোযখ হারাম হবে। দরূদ শরীফ এখলাছের সাথে বেশীভাবে পড়ার অভ্যাস করলে তাঁর মহব্বত লাভ করা যায়। ইহা বিশ্বনবীর প্রতি অগাধ ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিদর্শন।
ইসলামে নামাযের গুরুত্ব
তালাকের মাসাআলা
দরুদে তুনাজ্জিনা
“আল্লাহুম্মা ছাল্লিায়ালা ছাইয়িদিনা মোহম্মদিন ওয়ালাআলি ছাইয়িদিনিা মোহাম্মাদিন ছালাতান তুনাজ্জিনা বিহামিন জামিয়িল আহওয়ালি ওয়াল আফাতি ওয়া তাকদীলানা বিহা জামিয়ীল হাজাতি ওয়া সুতাহহিরুনা বিহা মিন জামিয়িছ ছাইয়াতি ওয়া তারফাউনা বিহা ইন্দাকা আল্লাদ্দারাজাতি ও তুবাল্লিগুনা বিহা আকছাল গায়াতি মিন জামিয়িল খাইরাতি ফিল হায়াতি ওয়া বাদাল মামাতি ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়্যিন কাদির, বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমিন।”
ইহা দরুদ ও মোনাজাত উভয়ই। এ মোনাজাত আল্লাহ পাকের নিকট কবুল হয়। এ দরূদ শরীফ এক হাজার বার পাঠ করলে এক খতম হয় ও এ খতমের পর আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে মোনাজাত করলে যে কোন মকসুদ হাসিল হবে ইনশাআল্লাহ । দরুদে ফুতুহাত-এ দরুদ প্রত্যহ ৩ বার পাঠ করলে জীবনে কখনও কোন ব্যাপারেই অবনতি ঘটবে না এবং সর্ববিষয়ে সুখী জীবন কাটাতে পারবে। ইহা পাঠে আল্লাহর রহমতে বেহিসাব ও প্রচুর রেজেক প্রসারিত হবে।
“বিছমিল্লাহি আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া ছাল্লিম আলা ছায়্যিদিনা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আলা আলিহি বি-আদাদিদ আওয়াইর-রিযকি ওয়াল ফুতুহাত, ইয়াবাসিতাল্লাজি ইয়াব সুতুর-রিযকা লিমাইয়্যাশাউ বিগায়রি হিসাবি উবসুত আলাইনা রিযকাও ওয়াসিয়াম মিন কুল্লি জিহাতিম মিন্ খাযায়িনী গায়বিকা বিগায়রি মান্নাতিম মাখলুকিম বিমাহদি ফাদলিকা ওয়া কারামিকা বিগায়রি হিসাব।”
দরুদে নারিয়া
এ দরুদ শরীফ ৪৪৪৪ বার পড়লে এক খতম হয়। এর বরকতে চাকরী লাভ হয় ও চাকুরীতে উন্নতি হয়। প্রত্যেক নামাজের পর ১১ বার করে পাঠ করলে রেজেক বৃদ্ধি হয়। এ খতমের গুণে ইহকাল পরকালের সর্বপ্রকার উন্নতি সাধিত হয়। ইহা আগুনের মত ফলদায়ক।
“আল্লাহুম্মা ছালি ছালাতান কামেলাতাও ওয়াছাল্লিম ছালামান তাম্মান আলা হাইয়িদিনা মোহাম্মাদিনিল্লাজিতানহাল্লো বিহিল ওকাদো ওয়াতান ফারিজো বিহিল কোরাবো ওয়াতোকদা বিহিল হাওয়ায়িজু ওয়াতোনালো বিহিন রাশায়িবু ওয়াহুছনোল খাওয়াতিমি ওয়াইউ ছতাছতাল গামামো বিওয়াজ হিহিল কারিমি ওয়ালা আলিহি ওয়া আছহাবিহি ফিকুল্ল লামহাতেওঁ ওয়া নাফছিম বিআদাদি কুল্লি মা লুমিল্লাক।”
দরুদে মাহী
“আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিন খায়রুল খালায়িকি আফযালুল বাশারি শাফিয়িল উম্মাতি ইয়াওমাল হাশরি ওয়ান নাফরি ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন বিআদাদি কুল্লি মালুমিল্লাক ওয়া ছাল্লিয়াল৷ জামিয়িল আম্বিয়াই ওয়াল মুরছালিনা ওয়াল মালায়িকাতিল মুকাররাবিনা ওয়ালা ইবাদিল্লাহিচ্ছালিহিনা ওয়ার হামনা মায়াহুম বিরাহ মাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমিন।
কোন কঠিন বিপদে পড়লে বা কঠিন রোগে আক্রান্ত হলে সোয়া লক্ষ বার এ দরুদ শরীফ পাঠ করলে বিশেষ করে নদীর পারে বসে পাঠ করলে সত্বর ফল পাওয়া যায়। এ দরূদ শরীফ মাহী বা মাছের দরূদ নামে অভিহিত নদীর এক রোগা মাছ এ দরুদ শরীফ পাঠ শুনতে শুনতে রোগমুক্ত হয়ে যাওয়ায় উহাকে মাছের দরুদ বলা হয়।
দরুদে শিফা
“আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আলা আলি ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন বি আদাদি কুল্লি দায়িন ওয়া দাওয়ায়িও বি আদাদি কুল্লি ইল্লাতিওয়া শিফাইন।” সর্বদা নিয়মিতভাবে এ দরুদ পাঠ করলে মৃত্যু রোগ ব্যতীত অন্য কোন রোগে আক্রান্ত হবে না। রোগ মুক্তির জন্য এ দরুদ অত্যন্ত ফলদায়ক। সকালে ও বিকালে এবং প্রত্যেক নামাযের পর ৩ বার করে পাঠ করবে।
দরুদে তাজ
সকল প্রকার দরুদের মধ্যে ‘দরুদে তাজই’ উত্তম। সর্ব প্রকার মঙ্গলের জন্য ইহা একটি উৎকৃষ্ট আমল । প্রত্যহ নামাজ বাদ বিশেষ করে ফজরের বাদ বেশী করে উহা পাঠ করবে।
“আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিন ছাহিবুত তাজি ওয়াল মি-রাজি ওয়াল বুরাক্কি ওয়াল আলাম দাফিউল বালাই ওয়াল উবাই ওয়ালা কাহাতি ওয়াল মারাজি ওয়াল আলাম ইছমুহু মাকতুবুন মারফুউন কমাশফুউন কমানকুশুন ফিললাউহি ওয়াল কালাম, ছাইয়িদিল, আরাবি ওয়াল আযাম জিছমুহু মুকাদ্দাছুন মুয়াত্তারুন মুতাহহারুম-মুনাব্বারুনফিল বাইতি ওয়াল কহারাম, শামছিদদুহা বাদরিদদোজা ছাদরিলউলা নুরিসহুদা কাহফিল ওয়ারা মিছবাহিয যোলাম যামিলিশ শিয়ামী শাফীয়িল
উমামি ছাহিবিল জুদিওয়াল কারাম ওয়াল্লাহু আ-ছিমুহু ওয়া জিবরিলু খাদিমুহু ওয়াল, বুরাকু মারকাবুহু ওয়াল মিরাজু ছাফারুহু ওছিদরাতুল মুনতাহা মাকামুহু ওয়াকাবা কারওছাইনে মাতলুবহু ওয়াল মাতলুবু মাকছুদুহু ওয়াল মাকছুদু মাওজুদ্দুহু ছাইয়িদিল মুরছালিনা খাতামিন নাবিয়িনা শাফীরিল মুনাবিনা আনিছিলদ পারীবিনা
রাহমাতুললিল আলামিনা রাহাতিল আশিকিনা মুরাদিল মুখতাকিনা শামছিল আরিফিনা ছিরাজিছ ছালিকীনা মিছবাহিল মোক্কাম রাবিনা মুহিবুল ফুক্বারাই ওয়াল কমাছাকিনা ছাইয়িদিছ ছাকালাইনি নাবিয়্যিল হারামাইনি নেক ইমামিল কিবলাতাইনি ওয়া ছিলাতিনা ফিদ দারাইনি ছাহিবি কারা কাওছাইনি কমাহবুবি রাব্বিল মাশরিকাইনি ওয়াল মাগরিবাইনি জাদ্দিল হাছানি মুহাম্মাদি-বনি আবদিল্লাহি নুরিম মিন নুরিল্লাহি ইয়া আইউহাল মুশতাকুনা বিনুরি জামালিহি ছাল্লু আলাইহি ওয়ালা আলিহি ওয়া আছহাবিহি ওয়া ছাল্লিমু তাছলিমা।
দরুদে খায়ের
“আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়্যিদিনা ওয়া নাবিয়্যানা ওয়া শাফিয়ানা ও মাওলানা মোহাম্মাদিন ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া আযওয়াযিহি ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম।”
দরুদে হাজারী
নিম্নের দরুদ শরীফ একবার পাঠ করলে সব রকম গোনাহ্ মাফ হয় বলে উল্লেখ আছে। ইহা কবর স্থানে ৩ বার পাঠ করলে আল্লাহ পাক ইহার বরকতে ৮০ বৎসরের আযাব কবর স্থান হতে উঠায়ে দেন। ২০ বার এ দরুদ পাঠ করে ইহার ছওয়াব মা বাপকে দান করলে, মাতা-পিতার দাবী পূরণ হয় ও আল্লাহ পাক তার মাতা-পিতার কবর যেয়ারত করতে ১ হাজার ফেরেস্তা পাঠায়ে দেন, কেয়ামত পর্যন্ত যেয়ারত করার জন্য।
.“আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিম্মাদামাতিচ্ছালাওয়াতু ওয়া ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদীম্মাদামাতির রাহমাতু, ওয়া ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিম্মাদা-মাতিল বারাকাতু ওয়া ছাল্লিয়ালা রুহ্হি মুহাম্মাদিন ফিল আরওয়াহি, ওয়া ছাল্লিয়ালা ছুরাতি মুহম্মাদিন ফিছ-ছুরি, ওয়াছাল্লিয়ালা ইছমি নুহাম্মাদিন ফিল আছমায়ি, ওয়া ছাল্লিয়ালা নাফছি মুহাম্মাদিন ফিনুফুছি, ওয়া ছাল্লিয়ালা নুরি মুহাম্মাদিন ফিরি, ওয়াছাল্লিয়ালা কালবি মুহাম্মাদিন ফিল কুলুবি, ওয়া ছাল্লিয়ালা কবরি মুহাম্মাদিন, ফিল কুবুরি, ওয়া ছাল্লিয়ালা রাওদাতি মুহাম্মাদিন ফিররিয়াদি ওয়াছাল্লিয়ালা জাছাদি মুহাম্মাদিন ফিল আজছাদি, ওয়া ছাল্লিয়ালা তুরবাতি মুহাম্মাদিন ফিতুরানি ওয়া ছাল্লাল্লাহু আলা খায়রি খালকিহি ছায়্যিদিনা মুহাম্মাদিওঁ ওয়ালা আলেহি ওয়া আছহাবিহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া জুররিয়াতিহি ওয়া আহলি বায়তিহি ওয়া আবাবিহি লাজমাইন বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।”
দরূদ শরীফ পড়ার সময় মনে করবেন জনাব রসূলে মকবুল (সঃ) এর রওজার নিকট উপস্থিত হয়ে পাঠ করতেছেন।কতিপয় বিশেষ দরূদ শরীফ
১। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়ালাআলিহি ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন কামা তুহিব্বু ওয়া ত্বারদালাহু (ইহা পাঠে অত্যাধিক পূণ্য লাভ হয়)।
২। “আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন সালাতান তাহফাজুনা বিহা মিনাজ জিল্লাতি ওল কিল্লাতি” (অভাব অনটন দূর হয়)
৩। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিন কুল্লাম যাকারা হুজ-জাকিরুন ও কুল্লামা গাফালা আন যিকরিহিল গাফিলুন” পাঠে বেহিসাবে বেহেস্তে গমনের উল্লেখ আছে।
৪। ‘যাজা আল্লাহু আন্না মুহাম্মাদান মাহুয়া আহলুহু” সকালে বিকালে ৩ বার করে পাঠ করলে ৭০ হাজার ফেরেস্তা তার জন্য দোয়া করতে থাকে ।
৫। “আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিন আবদিকা ওয়া রাসুলিকা ওয়া ছাল্লিয়ালা জামিয়িল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাতি ওয়াল মুছলিমিনা ওয়াল মুছলিমাত” পাঠে সর্বপ্রকার উন্নতি বিশেষ করে রুজি ও ধন দৌলত বৃদ্ধি হয়।
৬। “আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিওঁ ওয়ালা আলিহি আলফা আলফা মাররাতিম।”
৭। “আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন বিআদাদি জামালিহি কামালিহি ওয়া বারিক ওয়া ছাল্লাম।”
৮। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইদিয়্যদিনা মুহাম্মাদিন নাবীয়্যিল উম্মিউওয়ালিহি ওয়া বারিক ওয়াছাল্লিম। (দরুদে যিয়ারতে নবী)
৯। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছায়্যিদিনা মুহাম্মাদিন আদাদা মাফি ইলমিল্লাহি ছালাতান দায়িমাতান বিদাওয়ামি মুলকিল্লাহি।” ইহা একবার পাঠ করলে হয় হাজার বার কোন কোন রেওয়াতে ছয় লক্ষ বার পাঠের ছওয়াব পাওয়া যা বলে উল্লেখ রয়েছে।
দরুদে ইব্রাহিম
আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়ালা আলি ছাইয়িদিন। মুহাম্মাদিন কামা ছাল্লাইতা আলা ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ওয়ালা আলি ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়ালা আলি ছাইয়িদিনা কামা বারাকতা আলা ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ওয়ালা আলি ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা ছাল্লেয়ালা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়া আজ ওয়াজিহি উম্মাহাতিল মুমিনিনা ওয়া জুররিয়াতিহি ওয়া আহলি রায়তিহি কামা ছাল্লাইতা আলা ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ফিল আলামিনা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। ওয়া বারিক আলা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন আবদিকা ও রাসুলিকান নাবিয়িল উম্মিই ওয়ালা আলি
সাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়া আজওয়াজিহি উম্মাহাতিল মুওমিনিনা ও জুরারিয়াতি হও আহলি বায়তিহি কামা বারাকতা আলা সাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ও আলা আলি ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ফিল আলামিনা ইন্নাকা হামিদুম মজিদুওঁ ওয়া কামা ইয়ালিফু বিআজমি শারাফিহি ও কামালিহি ওয়া রিদাকা আনহু ওয়া কামা তুহিবুব ওয়া তারদা লাহু আদাদা মায়ালুকাতিকা ওমিদাদা কালিমাতিকা ওয়া রাদা নাফছিকা ও জানাতা আরশিকা আফদালা চ্ছালাওয়াতি ও আকমালাহা ও আতাম্মাহা কুল্লাম জাকারাকাজ জাকিরুনা ও গাফালা আন যিকরিকাল গাফিলুনা ওয়া ছাল্লিমা তাছলিমান্ কাজালিকা ও আলাইনা মায়াহুম। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা ছাইয়িদিনা মুহাম্মাদিনিন্নাবিয়িল উম্মিই ওয়া আজওয়াজিহি উম্মাহাতিল মুমিনিনা ও জুররিয়াতিহি ওয়া আহলি বায়তিহি কামা ছাল্লাইতা আলা ছাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মজিদ। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা সাইয়িদিনা ইব্রাহিমা ও বারিক আলা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদিন ওয়া ইন্নাকা হামদিমু মজিদ।
দরুদে আকবর
ইহা পাঠে দ্বীন-দুনিয়ার অশেষ উন্নতি লাভ করা যায়। নবী করীম (সঃ)-এর মহব্বত ও যেয়ারত লাভ হয়। আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া নাবিয়াল্লাহ, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া ছাফিয়াল্লাহ, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া হাবীবাল্লাহ, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া খায়রি খালকিল্লাহ, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া ছাইয়েদিল মুরছালীন, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া খাতেমান নাণিয়্যিন, আচ্ছালাতু
ওয়ালামু আলাইকা ইয়া শাফিয়াল মুজনীবিন, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া রাহমাতুল্লিল আলামিন, আচ্ছালাতু ওয়াচ্ছালামু আলাইকা ইয়া রাসুল রাব্বিল আলামিন, ছালাওয়াতুল্লাহি আলাইকা ওয়া ছালামুহু দায়িমাইনি মুতালাজিমাইনি ইলা ওয়াওমিদ্দিন। আল্লাহুম্মা ছাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিন ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন বিয়াদাদি কুল্লি শাইয়্যিন
ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাতি ছালাওয়াতুল্লাহি ওয়া মালায়িকাহিতি ওয়া আম্বিয়ায়িহি ওয়া রসূলিহি ওয়া জামিয়ি খালাকিহি আলা মুহাম্মাদিন ছাইয়িদিল মুরছালিনা ওয়া ইমামিল মুত্তাকিনা ওয়া খাতিমিন নাবিয়্যিনা ওয়া কায়িদিল গুররিল মুহাজজালিনা ওয়া শাফিয়িল মুজনিবিনা ওয়া রাসূলি রাব্বিল আলামিনা ওয়ালা আলি ওয়া আছহাবিহি ওয়া জুররিয়াতিহি ওয়া আহলি বায়তিহি আযমাইন। আল্লাহুম্মা ছাল্লেয়ালা জিবরাইলা ওয়া মিকাইলা ওয়া ইছরাফিলা ওয়া আজরাইলা ওয়া মুনকারিন ওয়া নাকিরিন ওয়াল মালায়িকাতিল মুকাররাবিনা ওয়াল হামালাতিল আরশি ওল কিরামিন কাতিবিন ওয়া ছাল্লামা তাছলীমান কাছিরান কাছিরা।